CDHIC এক বিবৃতিতে জানায়, “জোলি তার পরিচিতি ও প্রভাবকে মানবাধিকার ও নাগরিকত্ব রক্ষায় কাজে লাগাতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ”—এমন বার্তাই তিনি এই সফরের মাধ্যমে আবারো দৃঢ়ভাবে তুলে ধরেন।
এই সংস্থাটি একটি বেসরকারি উদ্যোগ, যা অভিবাসী ও শরণার্থী অবস্থায় থাকা মানুষদের সহায়তা করে। উল্লেখযোগ্য যে, অ্যাঞ্জেলিনা জোলি জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা (UNHCR)-এর হয়ে দীর্ঘ ২০ বছর ধরে রাষ্ট্রদূত ও বিশেষ দূতের ভূমিকা পালন করেছেন।
ব্রাজিল সফরের অংশ হিসেবে গত বৃহস্পতিবার (৩ এপ্রিল) তিনি দেশটির আদিবাসী জনগণের মন্ত্রী সোনিয়া গুজাজারার সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন। সাও পাওলোতেই অনুষ্ঠিত ওই বৈঠকে তারা ব্রাজিলের আদিবাসী সম্প্রদায়গুলোর অধিকার, সংরক্ষিত ভূমির নিরাপত্তা এবং সরকারপ্রণীত কিছু উদ্যোগ নিয়ে আলোচনা করেন, যার মধ্যে রয়েছে ভূমি ও পরিবেশ ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা (PGTAs)।
এছাড়াও, এই সপ্তাহে অ্যাঞ্জেলিনা জোলি সাক্ষাৎ করেন কায়াপো আদিবাসী জনগোষ্ঠীর প্রখ্যাত নেতা চিফ রাওনি মেতুকতিরে-এর সঙ্গে, যিনি বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ আদিবাসী অধিকারকর্মী হিসেবে পরিচিত।
0 মন্তব্যসমূহ