বিবিসির হিসাবে, এ অভিযান থেকে অন্তত ৪৪৩ জনকে আটক করা হয়েছে। জাহাজ দখলের সময় অনেকের ওপর জলকামান ব্যবহার করা হয় বলে জানা গেছে। তবে ইসরায়েল দাবি করেছে, আটক হওয়া সবাই নিরাপদ ও সুস্থ আছেন।
ইসরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মতে, নৌবাহিনীর কমান্ডোরা তাদের সমুদ্রে আটক করলেও কোনো বড় ধরনের সমস্যা তৈরি হয়নি। আটক যাত্রীদের আশোদ বন্দরে নেওয়া হচ্ছে এবং দ্রুত ইউরোপে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু হবে। এদিকে একটি জাহাজ, যেটিতে যান্ত্রিক ত্রুটি থাকার আশঙ্কা রয়েছে, এখনো গাজার কাছাকাছি সমুদ্রে অবস্থান করছে। যদি সেটি অবরোধ ভাঙার চেষ্টা করে তবে প্রতিরোধ করা হবে বলে সতর্ক করেছে ইসরায়েল।
বৃহস্পতিবার বিকেলে আরেক বিবৃতিতে ইসরায়েলি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার এই “উস্কানি” শেষ হয়েছে। তাদের দাবি, হামাস-সমর্থিত কোনো নৌযান সক্রিয় যুদ্ধক্ষেত্রে প্রবেশ করতে পারেনি কিংবা ইসরায়েলের “বৈধ নৌ অবরোধ” ভাঙতেও ব্যর্থ হয়েছে।

0 মন্তব্যসমূহ